বাংলাদেশের বেসরকারি বিমান পরিবহন সংস্থা জিমজির ফ্লাইটে ‘ইনশাল্লাহ’ এবং
ভ্রমণের দোয়া 'বিসমিল্লাহে মাজরেহা ওয়া মুরসাহা ইন্না রাব্বিলা গাফুরুর
রাহিম’ পাঠ নিষিদ্ধ করা হয়েছে।শুধু তাই
নয়, মুখে ‘ইনশাল্লাহ’ শব্দটি উচ্চারন করায় জিএমজি এয়ারলাইন্সের Air
Hostess বা বিমানবালা সাবেরা ফেরদৌসীকে চাকরী বাচানোর স্বার্থে ভারতীয়
নাগরিক এওয়ার্ড একলেসটন এর কাছে অপর্দস্ত হয়ে ক্ষমা চাইতে হল।
গত ১৭ নভেম্বর দুবাই থেকে জিএমজির একটি ফ্লাইট ঢাকায় আসছিল। ওই ফ্লাইটের ঘোষণার দায়িত্বে ছিলেন পার্সার সাবেরা ফেরদৌসী। বরাবরের মতো তিনি ওইদিনও ঘোষণা করেন ‘ইনশাল্লাহ’ অল্প কিছুক্ষণের মধ্যে আমরা ঢাকা হযরত শাহজালাল (র.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করব। ওই ফ্লাইটে ছিলেন জিএমজির সিনিয়র জেনারেল ম্যানেজার ভারতীয় নাগরিক এওয়ার্ড একলেসটন। এ ঘোষণা শোনার পর প্রচণ্ড ক্ষুব্ধ হন তিনি এবং সাবেরাকে শোকজসহ মারাত্নক হেস্তনেস্ত করেন। পরে সাবেরা চাকরি বাচানোর স্বার্থে অপমান মেনে নিয়ে ক্ষমা চাইতে বাধ্য হন।
জিএমজির একটি সূত্র জানায়, বিমানে ভারতীয়করন শুরু হয়েছে।জিএমজির প্রধান নির্বাহী হিসেবে কাজ করছেন ভারতীয় নাগরিক সঞ্জীব কাপুর। শীর্ষ ১৬ পদের মধ্যে ৯টি পদই ভারতীয়দের দখলে। বাকি দুটিতে আমেরিকান, একটিতে ব্রিটিশ, একটিতে শ্রীলঙ্কান, একটিতে ফিলিপিনো এবং দুটিতে বাংলাদেশী কর্মকর্তা রয়েছেন। এসব বিদেশি কর্মকর্তাদের পেছনে বিপুল অর্থ ব্যয় করতে হচ্ছে জিএমজি এয়ারলাইন্স কর্তৃপক্ষকে। আর এভাবে দেশের অর্থ চলে যাচ্ছে বিদেশে। আর এসব ভারতীয় নাগরিক দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে একের পর এক মুসলিমদের সেন্টিমেন্টে আঘাত করার মত সিদ্ধান্ত গ্রহন করছে।
বাংলার মুসলমানরদের দেখলে মনে হয় তারা যেন এক একটা paralyzed রোগী। তাদের মুখ আছে কিন্তু প্রতিবাদ করতে পারেনা, তাদের হাত আছে কিন্তু আঘাত করতে পারেনা।আল্লাহর প্রতি তাদের সব কৃতজ্ঞতা যেন সিজদা,তসবীহর মধ্যেই সীমাবদ্ধ। আমরা কেমন মুসলমান যারা দলীয় স্বার্থে নিজের স্রষ্টা আল্লাহর অপমানের প্রতিবাদ করতে কুন্ঠাবোধ করি। রাজনৈতিক নেতাদের মনোরঞ্জন করা বা ভারতীয় দাদাদের সন্তুষ্ট করা কি আপনাদের কাছে আল্লাহর সন্মান রক্ষার চাইতে বড় হয়ে গেল?মৃত্যুর পর তারা কি আপনাকে রক্ষা করতে পারবে? বাংলার মুসলমানরা আর কতকাল ঘুমিয়ে থাকবে? কি জবাব দেব আমরা আল্লাহর কাছে যদি তিনি জিজ্ঞাসা করেন, “তোমার দেশে যখন আমার নামের সন্মানকে ভুলুন্ঠিত করা হয়েছিল কোথায় ছিলে তুমি, কি করেছ তুমি”?????
হে আল্লাহ ,তুমি আমাদের ক্ষমা কর,আমরা তোমার সন্মান রক্ষা করতে পারিনি। —
গত ১৭ নভেম্বর দুবাই থেকে জিএমজির একটি ফ্লাইট ঢাকায় আসছিল। ওই ফ্লাইটের ঘোষণার দায়িত্বে ছিলেন পার্সার সাবেরা ফেরদৌসী। বরাবরের মতো তিনি ওইদিনও ঘোষণা করেন ‘ইনশাল্লাহ’ অল্প কিছুক্ষণের মধ্যে আমরা ঢাকা হযরত শাহজালাল (র.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করব। ওই ফ্লাইটে ছিলেন জিএমজির সিনিয়র জেনারেল ম্যানেজার ভারতীয় নাগরিক এওয়ার্ড একলেসটন। এ ঘোষণা শোনার পর প্রচণ্ড ক্ষুব্ধ হন তিনি এবং সাবেরাকে শোকজসহ মারাত্নক হেস্তনেস্ত করেন। পরে সাবেরা চাকরি বাচানোর স্বার্থে অপমান মেনে নিয়ে ক্ষমা চাইতে বাধ্য হন।
জিএমজির একটি সূত্র জানায়, বিমানে ভারতীয়করন শুরু হয়েছে।জিএমজির প্রধান নির্বাহী হিসেবে কাজ করছেন ভারতীয় নাগরিক সঞ্জীব কাপুর। শীর্ষ ১৬ পদের মধ্যে ৯টি পদই ভারতীয়দের দখলে। বাকি দুটিতে আমেরিকান, একটিতে ব্রিটিশ, একটিতে শ্রীলঙ্কান, একটিতে ফিলিপিনো এবং দুটিতে বাংলাদেশী কর্মকর্তা রয়েছেন। এসব বিদেশি কর্মকর্তাদের পেছনে বিপুল অর্থ ব্যয় করতে হচ্ছে জিএমজি এয়ারলাইন্স কর্তৃপক্ষকে। আর এভাবে দেশের অর্থ চলে যাচ্ছে বিদেশে। আর এসব ভারতীয় নাগরিক দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে একের পর এক মুসলিমদের সেন্টিমেন্টে আঘাত করার মত সিদ্ধান্ত গ্রহন করছে।
বাংলার মুসলমানরদের দেখলে মনে হয় তারা যেন এক একটা paralyzed রোগী। তাদের মুখ আছে কিন্তু প্রতিবাদ করতে পারেনা, তাদের হাত আছে কিন্তু আঘাত করতে পারেনা।আল্লাহর প্রতি তাদের সব কৃতজ্ঞতা যেন সিজদা,তসবীহর মধ্যেই সীমাবদ্ধ। আমরা কেমন মুসলমান যারা দলীয় স্বার্থে নিজের স্রষ্টা আল্লাহর অপমানের প্রতিবাদ করতে কুন্ঠাবোধ করি। রাজনৈতিক নেতাদের মনোরঞ্জন করা বা ভারতীয় দাদাদের সন্তুষ্ট করা কি আপনাদের কাছে আল্লাহর সন্মান রক্ষার চাইতে বড় হয়ে গেল?মৃত্যুর পর তারা কি আপনাকে রক্ষা করতে পারবে? বাংলার মুসলমানরা আর কতকাল ঘুমিয়ে থাকবে? কি জবাব দেব আমরা আল্লাহর কাছে যদি তিনি জিজ্ঞাসা করেন, “তোমার দেশে যখন আমার নামের সন্মানকে ভুলুন্ঠিত করা হয়েছিল কোথায় ছিলে তুমি, কি করেছ তুমি”?????
হে আল্লাহ ,তুমি আমাদের ক্ষমা কর,আমরা তোমার সন্মান রক্ষা করতে পারিনি। —
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন