মহানবী হজরত মোহাম্মদ (সা.) সম্পর্কে কটূক্তিকারী স্কুল শিক্ষিকা নূপুর রায়ের বিরুদ্ধে
নড়াইলে মামলা হয়েছে। নড়াইলের বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা উজির আহমেদ খান গতকাল বাদী হয়ে সিনিয়র জুডিশিয়াল
ম্যাজিস্ট্রেট মো. শাহজাহান আলীর
আদালতে মামলাটি করেন। আদালত নড়াইলের এনডিসিকে অভিযোগ তদন্ত করে আগামী ২
নভেম্বরের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন।
মামলায় বলা হয়েছে, নড়াইল সরকারি বালিকা বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা নূপুর রায় তার পদে দায়িত্বে থাকাকালীন সময়ে বিভিন্ন সময় ক্লাসে মহানবী (সা.) সম্পর্কে তাঁর বংশ সম্পর্কে এবং জান্নাত-জাহান্নাম সম্পর্কে উদ্দেশ্যমূলক বিভ্রান্তিকর কটূক্তির মাধ্যমে কোমলমতি শিক্ষার্থীদের মধ্যে ইসলামের বিরুদ্ধে ভ্রান্ত ধারণা সৃষ্টির অপচেষ্টায় লিপ্ত থাকতেন। আসামি গত ১৪ সেপ্টেম্বর ষষ্ঠ শ্রেণীর পদ্মা শাখার হিন্দু ধর্মের ক্লাসে ছাত্রীদের বলেন, মহানবী কাবাঘর থেকে মূর্তি ভাঙার কারণে মূর্তির অভিশাপে তিনি নির্বংশ হন। ধর্মপরায়ণ, দেশপ্রেমিক, দ্বীন ইসলামের একজন সৈনিক ও অনুসারী হিসেবে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব হজরত মোহাম্মদ (সা.) সম্পর্কে এমন উদ্দেশ্যমূলক বিভ্রান্তিকর ও ন্যক্কারজনক উক্তির ফলে মর্মাহত হয়ে ন্যায়বিচারের আশায় বাদী মামলাটি করেন। প্রসঙ্গত, মহানবী (সা.) সম্পর্কে কটূক্তির বিষয় জানাজানি হওয়ার পর এর প্রতিবাদে এবং শিক্ষিকার বিচার দাবিতে ঈমান ও ইসলাম রক্ষাকারী তৌহিদী জনতার ব্যানারে গত ১৮ সেপ্টেম্বর নানা শ্রেণী-পেশার মানুষ রাজপথে নামে। জনতার দাবির মুখে নড়াইল সরকারি বালিকা বিদ্যালয় থেকে নূপুর রায়কে স্ট্যান্ড রিলিজ করা হয়।
মামলায় বলা হয়েছে, নড়াইল সরকারি বালিকা বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা নূপুর রায় তার পদে দায়িত্বে থাকাকালীন সময়ে বিভিন্ন সময় ক্লাসে মহানবী (সা.) সম্পর্কে তাঁর বংশ সম্পর্কে এবং জান্নাত-জাহান্নাম সম্পর্কে উদ্দেশ্যমূলক বিভ্রান্তিকর কটূক্তির মাধ্যমে কোমলমতি শিক্ষার্থীদের মধ্যে ইসলামের বিরুদ্ধে ভ্রান্ত ধারণা সৃষ্টির অপচেষ্টায় লিপ্ত থাকতেন। আসামি গত ১৪ সেপ্টেম্বর ষষ্ঠ শ্রেণীর পদ্মা শাখার হিন্দু ধর্মের ক্লাসে ছাত্রীদের বলেন, মহানবী কাবাঘর থেকে মূর্তি ভাঙার কারণে মূর্তির অভিশাপে তিনি নির্বংশ হন। ধর্মপরায়ণ, দেশপ্রেমিক, দ্বীন ইসলামের একজন সৈনিক ও অনুসারী হিসেবে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব হজরত মোহাম্মদ (সা.) সম্পর্কে এমন উদ্দেশ্যমূলক বিভ্রান্তিকর ও ন্যক্কারজনক উক্তির ফলে মর্মাহত হয়ে ন্যায়বিচারের আশায় বাদী মামলাটি করেন। প্রসঙ্গত, মহানবী (সা.) সম্পর্কে কটূক্তির বিষয় জানাজানি হওয়ার পর এর প্রতিবাদে এবং শিক্ষিকার বিচার দাবিতে ঈমান ও ইসলাম রক্ষাকারী তৌহিদী জনতার ব্যানারে গত ১৮ সেপ্টেম্বর নানা শ্রেণী-পেশার মানুষ রাজপথে নামে। জনতার দাবির মুখে নড়াইল সরকারি বালিকা বিদ্যালয় থেকে নূপুর রায়কে স্ট্যান্ড রিলিজ করা হয়।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন